বিবিসি ওয়ান নিউজ
নোয়াখালী প্রতিনিধি, টিপু সুলতান।
সরেজমিন তথ্য অনুসন্ধান করে জানা যায়, মোহাম্মদ মোস্তফা মিয়ার নামে শর্ত দখল দৃষ্টে ১৬১ নং তিতাহাজরা মৌজার রিভিশনাল ৪৩৬ নং খতিয়ানেৱ ৮১১ দাগের এক আনা ২৯ শতাংশ ভূমি রেকর্ডে হয়।
রেকর্ডের পূর্ব থেকে মোস্তফা মিয়া মালিক দখলদার আছে।
১৬১ নং তিতা হাজরা মৌজার জেলা জরিপে ৫৮৯,৫৮৯ একুনে দুটি দাগে ৪৪ শতাংশ অন্ধরে ২৯ শতাংশ ভূমিতে মোস্তফা মিয়া ভোগ দখল করিয়া আসিতেছে। স্থানীয়রা জানায়, জেলা জরিপে ৫৮৯,৫৯৪ একুনে দুই দাগের ১৫ শতাংশ
ভূমি খাল ও রাস্তায় চলে যায়।মোস্তফা মিয়া অত্র সম্পত্তির খাজনা আদায়ে মালিক দখলকরা থাকা বস্থায় বিগত ১৩/১১/২০১৯ ইং তারিখে সম্পাদিত ও রেজিস্ট্রিকৃত ৯২৫৮ নং হেবা ঘোষণা দলিল মূলে উক্ত তিতা হাজরা মৌজার জেলা জরিপের সময় ৯৫নং ও সংশ্লিষ্ট এম আর আর ১২৩ নং জোনাল জরিপী ৪৩৬ নং খতিয়ান ভুক্ত
৫৮৯,৫৯৪ ও হালে ৮১১ দাগ দুই আনা ২৯ শতাংশ ভূমি তার স্ত্রী রাবেয়া বেগমকে দখল অর্পনে হেবা করিয়া নালিশি জমার জমি হইতে চিরতরে নিঃস্বার্থবান ও দখল চ্যুত হইয়া জান।
রাবেয়া বেগম হেবা সূত্রে মালিক হইয়া উক্ত সম্পত্তি জমা খারিজ খতিয়ান জন্য বেগমগঞ্জ সহকারী কমিশনার ভূমি অফিসে ২০১৯/২০২০ সনে ২৭২০(1x-1)নং নামজারি মোকাদ্দমা করিলে সরজমিনে তদন্তে, সহকারী কমিশনার ভূমি, রাবেয়া বেগমের স্বত্ব দখল পাইয়া স্থানীয় তশিলদারের রিপোর্টের ভিত্তিতে বিগত ২৯/০৬/ ২০২০ ইং তারিখে আদেশে ৪৫৮ নং জমা খারিজ খতিয়ান ও সৱকারী রাজস্বাদি দাখিল মূলে আদায় করিয়াছেন।রাবেয়া বেগম নোয়াখালী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি হইতে উক্ত ঘরগুলোতে বিদ্যুৎ সংযোগ নিয়েছেন। ভাড়াটিয়াগণ মেয়াদ অন্তে ভাড়াটিয়া চুক্তিনবায়ন করিয়া আসিতেছে।নালিশি এক ইঞ্চি ভূমি ও ততস্থিত উক্ত ঘরে তাজুল ইসলাম গংদের কোন স্বত্ব স্বার্থ দখল কিছুই নাই।তাজুল ইসলাম গং ২০১২ সালে বেগমগঞ্জ সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে বন্টনের প্রার্থনা ৩৭৬ নং দেওয়ানী মোকাদ্দমা আনয়ন করেন।
নালিশিভূমিতে বাদিগণের কোন স্বত্ব দখল না থাকায় বাদিগণ পরবর্তীতে উক্ত মোকাদ্দমা উঠাইয়া নেয়। তাই অসহায় বৃদ্ধের জায়গা জমি ভোগদখলের জোর পূর্বক চেষ্টার বিচার চেয়েছেন পরিবারের সদস্যরা ও এলাকাবাসী।
চলবে. . . . . . . . . . . . . . .