বিবিসি ওয়ান নিউজ
ভোলা সদর উপজেলা পূর্ব ইলিশা ১নং ওয়ার্ডের আবুল কাশেমের ছেলে মামুন,
তিনি পেশায় একজন জেলে।
মাছ শিকার করার জন্য, কাছে যাওয়ার সময়,০৩/০৬/২৪ইং রোজ সোমবার অনুমানিক ৬:৩০ মিনিটে।
পূর্ব পরিকল্পিত ওৎ পেতে বসে থাকা একই এলাকার জাকির হোসেন, সেলিম, মিজানুর রহমান, আব্দুস সালাম, আরিফ, রুমা বেগম, প্রায়ই ২০থেকে ২৫ জন পিছন থেকে ধাওয়া করে মামুনের উপরে অতর্কিত হামলা করে।
মামুনের ভাই আকবার ঘটনা শুনে ঘটনাস্থলে গেলে, দেশীয় অস্ত্র , চাইনিজ কুড়াল, দা,বটি, লাঠি সোটা নিয়ে আকবরের মাথায় আঘাত করলে অজ্ঞান হয়ে পড়েন।
ডাক চিৎকার শুনে মামুনের মা,ঘটনাস্থলে গেলে তাকেও মারধর করেন এবং বিভিন্ন জায়গায় নিলা ফোলা যখন ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে মাথায় আঘাত করেন। ঘটনাস্থলে তিনি ও অজ্ঞান হয়ে পড়েন।
স্থানীয় লোকজন তাদেরকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসেন।
ভুক্তভোগী মামুন বলেন, আমার স্ত্রীর মৃত্যু সন্তান জন্ম নেয়, আমার মা আমার স্ত্রীর সাথে কথা বলে। রাস্তা দিয়ে যাওয়া, জাকির গংগেরা আমার মায়ের কথায় উত্তর দিয়ে ঝগড়া করেন।
ওই ঝগড়া কে কেন্দ্র করে তাদের বাসার সামনে দিয়ে যাওয়ার সময়, পূর্বপরিকল্পিত দেশীয় অস্ত্র, চাইনিজ কুড়াল,দা,বটি, লাকি সোটা নিয়ে আমার উপরে আক্রমণ করেন।
আমার ডাক চিৎকার শুনে আমার মা ভাই তারা আসলে তাদেরকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করেন। আমার ভাইও মায়ের মাথা ফেটে গেলে স্থানীয় লোকজন আমাদেরকে উদ্ধার করেন।
প্রত্যক্ষদর্শী মাছুমা বেগম বলেন, আমার ছেলে মামুন তিনি তার নৌকার কাছে যাওয়ার সময় জাকির সহ ২০/ ২৫ জন আমার ছেলেকে মারধর করেন।
আমি শুনতে পেয়ে ঘটনাস্থলে গেলে, আমারই ভাই জাকির ধারালো অস্ত্র দিয়ে মাথায় আঘাত করেন এবং আমি মাটিতে পড়ে গেলে আমার পা ভেঙ্গ ফেলে,চোখের উপরে আঘাত করে।
আমার ডাক চিৎকার শুনে স্থানীয় লোকজন চলে আসে এবং আমাদেরকে সেখান থেকে উদ্ধার করেন।
আবুল কাশেম বলেন আমি পেশায় একজন ছেলে মাছ স্বীকার করার জন্য নদীতে গেলে ইতিমধ্যে এখানে আমার ছেলে আমার স্ত্রীকে জাকির গংগেরা তাদের বাড়ির সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় পিছন থেকে ধাওয়া করে তাদের উপরে অতর্কিত হামলা করে।
স্থানীয় লোকজন এসে তাদেরকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করালে আমি সেখানে গিয়ে তাদেরকে দেখতে পাই।
সেখানে দেখি আমার স্ত্রীর এবং ছেলের মাথা ফাটিয়ে ফেলেছে তাৎক্ষণিক আমি থানায় উপস্থিত হয়ে একটি মামলা দায়ের করি।
দায়ের ক্রিত মামলায় এখন পর্যন্ত কোন আসামি গ্রেফতার করা হয়নি। এখনো কেন গ্রেফতার হয়নি তাও আমি জানি না। এই বিষয়ের উপরে এসআই মামুনকে ফোন করলে তিনি বলেন তারা জমিনে আছে, সেই জন্য তাদেরকে গ্রেফতার করা যায় নি।
আবুল কাশেম আরো বলেন আমি আমার স্ত্রী এবং ছেলে সন্তানকে মেরেছে আমি এর সঠিক বিচার চাই।